দৈনিক তোকদার নিউজ ডট কম,এর নিজস্ব,প্রতিবেদক :-
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়নের উত্তর বিছনদই গ্রামে শান্ত মিয়ার(৩২)নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাস্তার ১৭টি জীবিত গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে।
ওই গ্রামের জহিরের বাড়ি থেকে মকবুলের বাড়ি পর্যন্ত দুধারে লাগানো ১৭টি গাছে কেটেছে ও আরো কয়কেটি গাছ কাটার চেস্টা করছে।
শনিবার এ বিষয়ে শান্ত মিয়াকে ওই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মশিউর রহমান সমন জারি করে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।কিন্তু ওই ব্যক্তি ইউনিয়ন পরিষদের সমন গ্রহণ না করে বরং গ্রাম্য পুলিশের সঙ্গে দূর্রব্যবহার করেছে।এ বিষয়ে গ্রাম পুলিশ নজরুল ইসলাম(৫৫)জানান,উপজলার ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়নের উত্তর বিছনদই গ্রামের শান্ত মিয়া ১৭টি জীবিত গাছ কেটে বিক্রি করেন।শান্ত মিয়া ওই এলাকার আব্দুস ছাত্তারের পুত্র।যার আনুমানিক মূল্য ২লক্ষ টাকা।ওই রাস্তাটি আমার জ্ঞান হওয়া থেকে দেখছি।এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সমন জারি করে শান্তকে শনিবার ইউনিয়ন পরিষদে আসার নির্দেশ দেয়।কিন্ত শান্ত আমার নোটিশ গ্রহন না করে উল্টো আমার সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ দেখিয়েছেন।অথচ,বন অধিদপ্তরের আইন অনুযায়ী ব্যক্তিগত গাছ কাটলেও অনুমোদন লাগে।পৃথিবীর সব দেশে এ ধরনের আইন রয়েছে।এ প্রসঙ্গে শান্ত মিয়া বলেন,কর্তনকৃত গাছগুলো আমি নিজে লাগিয়েছি।ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমার বিরুদ্ধে যে সমন জারি করেছেন তার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছি।ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট মশিউর রহমান বলেন,শান্ত মিয়াকে রাস্তার গাছ কাটার বিষয়ে সমন জারি করে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছিল।কিন্তু তিনি সমন গ্রহন না করে বরং চৌকিদারের সঙ্গে দূর্রব্যবহার করেছেন।তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।